Wednesday, February 19, 2020
Sunday, February 16, 2020
প্যাসিভ ইনকাম
বন্ধুগণ আরেকবার অভিনন্দন জানিয়ে শুরু করছি প্যাসিভ ইনকাম বা পরোক্ষ ইনকাম বিষয়ে। আজকাল পরিচিত জনরা তাদেরকে চাকরী দেয়ার জন্য হরহামেশা অনুরোধ করে যাচ্ছেন। অনেকটা আইয়ুব বাচ্চুর গানের কথার মত- ও চাঁদমামা একটা চাকরী হবে মামা? এই চাকরীর ইনকামটা হলো একটিভ বা সক্রিয় ইনকাম। যতক্ষণ পরিশ্রশ ততক্ষণ আয়- প্রাণ যায়যায়। একটিভ ইনকাম হয় সীমিত যা দিয়ে কোনরকমে সংসারযাত্রা নির্বাহ করা যায়। অনেকটা নুন আনতে পানতা ফুরানোর মত, কেউ দয়া করে আমার কথাগুলি অন্যভাবে নেবেন না। ছোট ব্যবসায়ী বা দোকানদাররাও একটিদিন কোন কারনে দোকান খুলতে না পারলে সেদিন তার ইনকাম হয়না, এটিও প্রত্যক্ষ বা একটিভ ইনকাম। পেশাজীবি তথা ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, উকিল, গায়ক বা নায়ক বা লেখরাও একটিভ ইনকাম করে থাকেন। অর্থাৎ কামারেরা যতক্ষণ তাদের ফাপরে বাতাস করে ততক্ষণ আগুন জ্বলে আর সে আগুনে লোহাকে পুড়িয়ে যেমন ইচ্ছা বিভিন্ন বস্তু তৈরি করার মতই হলো একটিভ ইনকাম। যেইমাত্র ফু দেওয়া বন্ধ হল সেমাত্র আগুন নিভে যায়। Publisher ID: pub-9130256532811289
এবার মূল বিষয়ে আসি। ইদানিং তথ্য প্রযুক্তির কল্যাণে প্যাসিভ ইনকাম বা পরোক্ষ আয়ের সুযোগ দিনদিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। তবে জানতে হবে কি করিলে কি হয়। আমরা নেটওয়ার্ক মার্কেটিং বা নেটওয়ার্ক বিজনেসের মাধ্যমে প্যাসিভ ইনকাম করতে পারি। এক্ষেত্রে ভালো নেটওয়ার্ক মার্কেটিং কোম্পানী বেছে নিয়ে তাতে জয়েন করে ক্রমান্বয়ে একটি টিম গঠন করে এ পদ্ধতিতে ভালো উপার্জন করা যায়। মনে করুন আপনি ভাড়া দেয়ার জন্য একটি বাড়ি বানিয়েছেন আপনার মেধা, টাকা, সময় সবকিছু ব্যয় করে। এরপর আস্তে আস্তে আপনার বাড়িটি সম্পূর্ণ ভাড়া হয়ে গেল। এখন মাসে মাসে আপনি বাড়ি ভাড়া পাচ্ছেন, এর জন্য আপনাকে আর তেমন কিছু করতে হচ্ছেনা। এমনটি হলে কি মজাইনা হতো তাইনা? এটি একটি প্যাসিভ ইনকামের উদাহরণ। এধরনের ইনকাম করার জন্য সর্বদা লেগে থাকতে হয়না, নিজের মতো করে রুটিন তৈরি করা যায়। গুগলের এডেসেন্স হতে পারে আপনার একটি প্যাসিভ ইনকাম সোর্স। সবার আগে আপনি একটি জি-মেইল একাউন্ট খুলে ফেলুন।
প্রিমেড ব্লগ ক্রয় করতে পারেন
ফ্লিপা একটি নিলাম সাইট যেখানে ওয়েবসাইট, ডোমেইন ও অ্যাপ বিক্রি হয়। কিছু মানুষ ওয়েবসাইট বানিয়ে সেটা কয়দিন চালিয়ে কয়েকদিন কিছু টাকা কামায়, যেমন ধরেন মাসে ৩০০ ডলার করে। এরপর ওই সাইট তারা কয়েক হাজার ডলারে অন্য কারো কাছে বিক্রি করে দেয়। এরপর তারা আরেকটি সাইট বানানোর কাজ শুরু করে।
আপনি ওয়েবসাইট নিয়ে কাজ করতে চান, কিন্তু জানেন না কিভাব শুরু করবেন, তাহলে ফ্লিপ্পা থেকেই শুরু করুন। আপনি অলরেডি সেটাপ করা একটা রানিং বিজনেস পাবেন, এটা আশা করি পরবর্তীতে কয়েক হাজার ডলারের লাভ এনে দিবে। আপনার সময়ের চেয়ে বেশি টাকা থাকলে, এটাই আপনার জন্য বেষ্ট অপশন হতে পারে।
Subscribe to:
Posts (Atom)